google

Thursday, September 24, 2015

Traffic Monsoon আয় করুন 100 % পরীক্ষিত ।

ট্রাফিক মনসুন কি ?


ট্রাফিক মনসুন একটি পিটিসি + ট্রাফিক এক্সচেঞ্জ + রাজস্ব শেয়ারিং সাইট। 

এটি মুহূর্তে ই আপনার টাকা পরিশোধ করে থাকে।

বিস্তারিত কাজ  এবং কৌশল !

ট্রাফিক মনসুন -এ উপার্জন করতে পারেন ৩ টি বিভিন্ন উপায়ে।
(১) ক্লিক করে এবং ট্রাফিক এক্সচেঞ্জ থেকে।
(২) রেভিনিউ শেয়ারিং।
(৩) 100% রেফারেল কমিশন।
১। ক্লিক করে আয়ঃ যারা ট্রাফিক মনসুন -এ বিনামূল্যে কাজ করতে চান তাদের জন্য সবচেয়ে ভাল প্রদ্ধতি হল, প্রতিদিন ৫ থেকে ১০টি বিজ্ঞাপন লিঙ্ক ভিউ করুন। প্রতিটি বিজ্ঞাপনের মূল্য $ 0.01 থেকে $ 0.02, মোট 5-10 মিনিট সময় দিতে হবে আপনাকে, যা 10টি বিজ্ঞাপন লিঙ্ক এ ক্লিক করে প্রতিদিন $0.10 পর্যন্ত উপার্জন করতে পারেন।
২। রেভিনিউ শেয়ারিংঃ এই প্রোগ্রামটির মাধ্যমে টাকা বিনিয়োগ করে ট্রাফিক মনসুন থেকে উপার্জন করতে হয়। তাই কাজ করার জন্য, আপনাকে $50 খরচ করে একটি “Adpack” কিনতে হবে। যা থেকে আপনি পাবেন 1,000 বিজ্ঞাপন ক্রেডিট প্লাস 20 নিশ্চিত ব্যানার ক্লিক। কিন্তু আমরা রেভিনিউ শেয়ারিং এর মাধ্যমে ট্রাফিক মনসুন থেকে আয় করবো না। কারন “Trafficmonsoon” এর এডমিনের অতীতে খারাপ ইতিহাস আছে।
৩। 100% রেফারেল কমিশনঃ আপনি আপনার রেফারেল এর ক্লিক থেকে 100% কমিশন পারেন। আগে বলেছি, বিনামূল্যে সদস্য হয়ে আপনি ট্রাফিক মনসুন এর বিজ্ঞাপন লিঙ্ক এ ক্লিক করে দৈনিক $0.10 পর্যন্ত উপার্জন করতে পারেন। এছাড়াও আপনি আপনার এক জন রেফারেলের বিজ্ঞাপন লিঙ্ক এর ক্লিক থেকে $0.10 পাবেন। সুতরাং, আপনার দৈনিক আয় হবে $0.20। শুধু তাই না, আপনি আপনার রেফারেলের সব কেনাকাটা থেকে 10% কমিশন উপার্জন করবেন। উদাহরণস্বরূপ, আপনার এক রেফারেল $50 Adpack কিনলো আর সঙ্গে সঙ্গে আপনার অ্যাকাউন্ট এ $5 যোগ হবে, তার মানে তার Adpack কিনা থেকেও আপনি 10% কমিশন উপার্জন করবেন।

আর রেফারেলের মাধ্যমে আপনি ট্রাফিক মনসুন থেকে আপনার উপার্জন বৃদ্ধি করতে পারেন এবং ভাল পরিমাণ উপার্জন করতে পারেন। সুতরাং, ইনভেস্ট না করেই ট্রাফিক মনসুন থেকে আয় করতে পারেন।

পেমেন্ট সিস্টেমঃ paypal, payza ও SolidTrustPay এর মাধমে পেমেন্ট দিয়ে থাকে এবং সাথে সাথেই পেমেন্ট পেয়ে থাকবেন। অতএব “Trafficmonsoon” থেকে আয় করতে চান তবে বিনামূল্যে  আয় করুন।

Registration করতে এখানে click করুন।

১০০% পরিক্ষিত এবং যে কেউ এটা করতে পারে শুধুমাত্র ইন্টারনেট কানেকশানই যথেষ্ট।

বিট কয়েন ইনকাম করুন,কাজ করার নিয়ম, বিটকয়েন দিয়ে recharge করুন (Bitcoin আয়ের A-Z)

প্রথমে জেনে নিই বিট কয়েন কি?

বিটকয়েন হল ওপেন সোর্স ক্রিপ্টোগ্রাফিক প্রোটকলের মাধ্যমে লেনদেন হওয়া সাংকেতিক মুদ্রা। বিটকয়েন লেনদেনের জন্য কোন ধরনের অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠান, নিয়ন্ত্রনকারী প্রতিষ্ঠান বা নিকাশ ঘরের প্রয়োজন হয় না। ২০০৮ সালে সাতোশি নাকামোতো এই মুদ্রাব্যবস্থার প্রচলন করেন। বিটকয়েনের লেনদেন হয় পিয়ার টু পিয়ার বা গ্রাহক থেকে গ্রাহকের কম্পিউটারে বা মোবাইলে । বিটকয়েনের সমস্ত প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয় অনলাইনে একটি উন্মুক্ত সোর্স সফটওয়্যারের মাধ্যমে অথবা কোন ওয়েব সাইটের মাধ্যমে ।

বর্তমানে ১টি বিটকয়েনের মূল্য প্রায় ২২৪.৭৫ ডলার, প্রায় ৩ মাস পূর্বে ছিল ৪৭৫.৩৫ ডলার । অনেকটা শেয়ার বাজারের মতই এর দাম উঠানামা করে, যাহা অনেকেই প্রতিনিয়ত আপডেট দেখে বুঝতে পেরেছেন।

অর্থাৎ বর্তমানে 1 Bit coin = $২২৫!!!

বিট কয়েন এর উপযোগীতা:

১। বিট কয়েন পদ্ধতি অনেকটা নতুন বিষয়। এটাও এক ধরনের পেইজা, পেপাল, মানি বুকার্স এর মত বিট কয়েন লেনদেন পদ্ধতি বা গেট ওয়ে। বর্তমানে পৃথিবীর অনেক দেশেই বিভিন্ন গেটওয়ে পেমেন্ট প্রসেস হিসাবে অনেক সাইটে বিট কয়েন পদ্ধতি যুক্ত করা হয়েছে। ইউরোপ, অআমেরিকা উন্নত দেশেই অল্প সময়েই বিট কয়েন পদ্ধতি জনপ্রিয়তা অর্জন করে নিয়েছে। খুব বেশী একটা সময় হয়ত নাই, যেখানে সমগ্র দেশে বিট কয়েন্ট পদ্ধতি চালু হয়ে যাবে। সম্প্রতি বাংলাদেশে অনেকেই বিট কয়েন আয় করছেন।


৩। এর মাধ্যমে যে কোন জায়গাতে পেমেন্ট পরিশোধ, বিল প্রদান, বেতন-বোনাস দেওয়া যাবে। তাছাড়া বিট কয়েন মোবাইলে, ব্যাংক একাউন্ট কিংবা অন্য মাস্টার কার্ডে ট্রান্সপার করতে পারবেন।
৪। অন্য কোন শেয়ার মার্কেট কিংবা বিট কয়েন মার্কেটে এটা বিক্রয় করতে পারবেন।

বিট কয়েন একাউন্টঃ

আপনাকে প্রথমে একটি বিটকয়েন অ্যাড্রেস তৈরি করা লাগবে । এই অ্যাড্রেস সাধারনত ৩৪ Character -এর হয় । এই কারনেই এটা এতো বেশি সিকিউর । এটা মূলত বিট কয়েন গেটওয়ে পেমেন্ট প্রসেস বলা হয়ে থাকে। অর্থাত আপনি যে কোন সাইট হতে বিট কয়েন আয় করুন না কেন, এখানে সমস্ত বিট কয়েন আয় যুক্ত হয়ে যাবে। পরবর্তীতে এখান হতে সুবিধামত উইথ ড্র করতে পারবেন।

কিভাবে একাউন্ট তৈরি করবেন:

একাউন্ট তৈরি/ওপেন করা খুব সহজ। প্রথমত আমার এই পোস্ট ভালভাবে পড়ে নিন। অতপর পোস্টের টিউটোরিয়াল অনুসরন করে বাকি কাজ করলেই হবে।


১। প্রথমে এইলিঙ্কে যান > এরপর নিচের মত একটা পেজ আসবে 

২। এখানে Name অংশে আপনার নামের ১ম এবং শেষ অংশ দিন> Email  এর বক্সে আপনার মেইল অ্যাড্রেস এবং> Password  এর বক্সে আপনার পাসওয়ার্ড লিখুন> এবার সবশেষে টিক মার্ক দিয়ে Create Bit coin Wallet  লিঙ্কে ক্লিক করুন।
৩। এরপর আপনাকে ইমেইল অ্যাড্রেস ভেরিফাই করেত বলবে। আপনার ইমেইল অ্যাড্রেসে যান এবং VERIFY MY EMAIL ADDRESS-এ ক্লিক করুন। নতুন কোন উইন্ডো ওপেন হলে ক্লোজ করে দিন। অতপর এই সাইটে পূনরায় প্রবেশ করে  লগইন করুন আপনার ইমেইল ও পাসওয়ার্ড দ্বারা ( রেজি: করার সময়ে যাহা ব্যবহার করেছিলেন)। যদি লগইন করতে পারেন তাহলে বুঝবেন সঠিকভাবে একাউন্টটি ক্রিয়েট করতে পেরেছেন।

(লগইন করলে নিচের মত একটা পেজ আসবে )

 

৪। এখান থেকে Setting  থেকে Bit coin Addresses এর উপরে ক্লিক করলে নিচের মত একটা পেজ আসবে। এরপর Create New Address করে কিছুক্ষণ অপেক্ষা করুন। নিচের মত একটা অ্যাড্রেস তৈরি হবে। এটাকে সেভ করে অথবা কপি করে রাখুন নোটপ্যাডে, পরে কাজে লাগবে মূলত বিট কয়েন সাইট হতে আয় এবং প্রতিবার লগইন করার জন্য।
৫। চাইলে একাউন্টটি আপনি ভ্যারিফাইড করে নিতে পারেন মোবাইল নং দ্বারা। এই জন্য একাউন্ট লগইন করে Verify a Phone অপশনে ক্লিক করুন। একটি বার্তা আপনার মোবাইলে যাবে। সেখানের প্রেরিত কোডটি এখানে ইনপুট করে দিলেই হবে। এই ক্ষেত্রে কয়েন-বেজ একাউন্টের নিরাপত্তা থাকবে। অবশ্য ব্যাংক একাউন্ট ভেরিফাইড কিংবা যুক্ত করার অপশন আসবে, আপাতত এটি করার প্রয়োজন নাই।

বিট কয়েন আয়ঃ

এই সাইট থেকে আয় করার পদ্ধতি মোটামুটি এটিই। খুবই সহজ । ঠিক একই রকম অনেক সাইট রয়েছে । ঐ গুলার কাজ এই সাইট এর মতোই । আমি বেছে বেছে ঐ সাইট গুলার লিঙ্ক দিবো যে সাইট গুলা থেকে আমি পেমেন্ট পাইছি । sites list is in my blog you can check that if you wish .
নিয়মাবলী:
প্রথম তো বিট কয়েন গেটওয়ে একাউন্ট তৈরি করলেন অনেকটা পেইজার মত। এবার তো আয় করতে হবে। আসলে বিট কয়েন নিয়ে আয় করার অনেক সাইট দেখেছি। কোনটিই আমার তেমন পচ্ছন্দ হয়নি। যে কয়টি সাইট দেখেছি অনেকটাই স্ক্যাম। অর্থাত বিট কয়েন নাম দিয়ে ব্যবসার ফায়দা লুটছে। তাছাড়া নিজে পর্যবেক্ষনে অআছি। যদি তেমন ভাল সাইট পাই তাহলে পরবর্তী পোস্টে জানাব। তবুও মন খারাপের কোন কারন নাই। ফ্রিভাবে বিট কয়েন পাবার জন্য আপনাদের এমন একটি সাইটের লিংক দিব যেখানে প্রতি ঘন্টাতে বিট কয়েন পাবেন কোন রকম কাজ ছাড়াই!!

১। প্রথমে এইলিঙ্কে যান

নিচের মত একটা পেজ আসবে । উক্ত কাজ গুলো করুন তথারুপ:

Your Bitcoin Address – এ কিছুক্ষণ আগে যে বিটকয়েন অ্যাড্রেস তৈরি করলেন সেটা দিন ।
Password For Your Account – এখানে আপনার পাসওয়ার্ড দিন ।
Repeat Password – এখানে পুনরায় একই পাসওয়ার্ড দিন ।
Your Email – এখানে আপনার ইমেইল দিন ।

ব্যাস এরপর Sign upবাটনে ক্লিক করুন । আপনার একাউন্ট হয়ে গেছে । ইমেইল ভেরিফাই করা লাগবে না ।

অতপর বিট কয়েন সাইটে প্রবেশ করুন > Have Account ক্লিক করুন> এখানে কয়েনবেজ একাউন্টের ঠিকানা এবং পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে লগইন করুন। ( কয়েনবেজ একাউন্টের ঠিকানা হচ্ছে- আপনি কয়েন বেইজ সাইটে রেজি: করার পর ৩৬ ওয়ার্ডের এলোমেলো যে লিংক পেয়েছিলেন সেটিকে বুঝাচ্ছি)
২। এরপর ও পরের চিত্রে ২নং চিহ্নিত অংশের ঘরগুলো পুরন করুন এবং কেপচা দিয়ে LOGIN বাটনে ক্লিককরুন। এরপর নিচের মত পেজ আসবে। এরপর ১নং চিহ্নিত অংশের কেপচা দেখে ২নংচিহ্নিত বক্স পূরণ করে ROLL!(3) এ-ক্লিক করুন।

 
৩। এরপর যদি নিচের চিত্রের মত টাইমার(2) উঠা শুরু করে তাহলে আপনি Success ।আরযদি Invalid Code লেখা আসে তাহলে আবার TRY করুন হয়ে যাবে।এভাবে প্রতি ঘণ্টায় আপনি বিটকয়েন আর্ন করতে পারবেন। আবার ১ ঘন্টা পর আসুন এবং কেপচা পূরণ করে  ROLL-এ ক্লিক করুন। দেখবেন একাউন্টে বিট কয়েন যোগ হয়েছে। এভাবে ১ঘণ্টা পরপর ওয়েবসাইটে যান এবং আর্ন করতে থাকুন। নিচের চিত্রে দেখুন ৩নংচিহ্নিত অংশে আমার আর্ন দেখাচ্ছে।


 

৩। এরপর যদি নিচের চিত্রের মত টাইমার(2) উঠা শুরু করে তাহলে আপনি Success ।আরযদি Invalid Code লেখা আসে তাহলে আবার TRY করুন হয়ে যাবে।এভাবে প্রতি ঘণ্টায় আপনি বিটকয়েন আর্ন করতে পারবেন। আবার ১ ঘন্টা পর আসুন এবং কেপচা পূরণ করে  ROLL-এ ক্লিক করুন। দেখবেন একাউন্টে বিট কয়েন যোগ হয়েছে। এভাবে ১ঘণ্টা পরপর ওয়েবসাইটে যান এবং আর্ন করতে থাকুন। নিচের চিত্রে দেখুন ৩নংচিহ্নিত অংশে আমার আর্ন দেখাচ্ছে।



আয় করুন মাসে ৫০০০ হাজার টাকা

অনলাইন এ কাজ করার অন্যতম সহজ উপায় হল পিটিসি। কিন্তু চারিদিকে হাজার পিটিসি যার মধ্যে ৯০% ই ভুয়া। কিন্তু আমি যেই সাইটির কথা বলছিসেটি হল Neobux যা ২০০৭ সাল থেকে টানা পে করে আসছে এবং এখন পর্যন্ত একটি পেমেন্ট ও মিস করিনি।
হাজার হাজার ptc সাইট এর
মাঝে neobux প্রথম । এখানে আপনি প্রতারিত হয়ার কোন সুযোগ নেই। আমি নিজেই এর
সাথে আছি ৩ বসর। ত যারা চিন্তা করছেন যে ptc সাইট থেকে অনলাইনে আয় করবেন
তাদেরকে বলব এই সাইট এ কাজ করুন
Neobux ( Father of all ptc site)
Neobux এর প্রায় ৩ কোটি Member আছে। বিশ্বাস হচ্ছেনা।না হয়ারি কথা। একটি Ptc সাইট এর কি ভাবে এত Member থাকতে পারে। বিশ্বাস না হলে alexa Rank এ গিয়ে দেখেন ওদের Rank কত। এর জন্যই আমি প্রথমে বলছিলাম সব PTC সাইট ভুয়া না। প্রতিদিন ওরা ১ কোটি (বাংলাদেশি টাকা হিসাবে) Taka Payment করে। মাসে ৩০ কোটি টাকা !!!!!
প্রতিদিন এই সাইটে ২৫-৩০ টি অ্যাড থাকে। প্রতি অ্যাড ০.০০১ cent. বা ১ সেন্ট এর ১০ ভাগের ১ ভাগ।(১০০ সেন্ট = ১ ডলার) একটি অ্যাড দেখলে বাংলাদেশী টাকায় ১০ পয়সা পাবেন। ৩০ টা অ্যাড দেখলে বাংলাদেশি টাকায় ৩ টাকার মত পাবেন।এখন ভাবছেন মাত্র ৩ টাকার জন্য কে ক্লিক করতে যাবে। একটু ওয়েট করেন বুঝিয়ে দিচ্ছি।PTC সাইটে এ SIGNUP করলে ওরা আপনার জন্য একটি Personal Referral link দিবে।যে link অন্য কারও সাথে মিলবে না।যে ঐ লিঙ্ক কে ক্লিক করে signup করবে তারা আপনার রেফারাল হয়ে যাবে।নিচের ছবির মত।
আপনার রেফারাল যদি প্রতিদিন ক্লিক করে তাহলে আপনি ২ সেন্ট করে কামাবেন।ধরেন আপনার ৩০০ রেফারাল আছে।আর তারা প্রতিদিন ক্লিক করে। 300×2= 600 cent OR 6$. বা মাসে 180 ডলার। বা মাসে ১৫০০০ হাজার টাকা।শুধু মাত্র Neobux থেকে মাসে ১৫০০০ টাকা ।
Neobux এর Referral দুই ধরনেরঃ ১) Direct Referral 2) Rented Referral. # Direct Referral : যে রেফারাল আপনার লিঙ্কে ক্লিক করে SIGNUP করবে সেই আপনার Direct Referral. আপনি আপনার লিঙ্ক Facebook/Ptsu/Blog/Website/Ptc Site এ অ্যাড দিয়ে Direct Referral যোগার করতে পারেন।কিন্তু প্রথম দিকে Direct Referral যোগার করা সহজ না।এর জন্যই বলেছি PTC সাইটে সাফল্য পেতে হলে ধৈর্য থাকতে হবে। ৫-৬ মাস ব্যবহার করার পর এমনি বুঝে যাবেন কি ভাবে Direct Referral যোগার করতে হয়। আমার প্রথম ৩-৪ মাসে মাত্র ১ টি Referral ছিল।
কিভাবে কাজ শুরু করবেনঃ
এখানে আপনি কাজ করতে হলে প্রথমে আপনাকে সাইন আপ করতে হবে। এখানে সাইন আপ বা কাজ করার জন্য কোন ফী দিতে হনা না। সাইন আপ করার জন্য ক্লিক করুন নিচের লিঙ্ক
http://www.neobux.com
কিভাবে আয় করবেনঃ
বেশ কিছু উপায়ে NeoBux থেকে আপনি ডলার আয় করতে পারবেন। যেসকল উপায়ে আপনি ইনকাম করতে পাড়েন সেগুলো হচ্ছে………
ক. এড ভিজিট করার মাধ্যমে আয়
খ. রেফারেল এর মাধ্যমে আয়
গ. এড প্রদান করার মাধ্যমে আয়
ঘ. মেম্বারশিপ আপগ্রেড করার মাধ্যমে আয়
ক. এড ভিজিট করার মাধ্যমে আয়ঃ
NeoBux এ আপনি প্রতিদিন মিনিমাম ৪ টি করে এড পাবেন যেগুলো ভিজিট করতে হবে। তাছারা NeoBux আনিয়মিত ভাবে কিছু এড দিয়ে থাকে যা লগইন অবস্থায় থাকলে আপনি ভিজিট করতে পারবেন। আপনা একাউন্ট এ লগইন করার পর View Advertisements অপশনে গিয়ে আপনাকে এড ভিজিট করতে হবে।
খ. রেফারেল এর মাধ্যমে আয়ঃ
রেফারেল এর মাধ্যমে প্রচুর পরিমানে আয় করা সম্ভব। এক্ষেত্রে দুটি পদ্ধতিতে আপনি রেফারেল করে আপনার আয় কয়েকগুন বাড়াতে পাড়েন। পদ্ধতি দুটি হচ্ছে……
Direct referralঃ Neobux-এ ১৫ দিন একা একা কষ্ট করে কাজ করার পর আপনি Direct referral এর মাধ্যমে অন্যকে জয়েন করাতে পারবেন। Banners এ ক্লিক করলে রেফারেল লিংক পাওয়া যাবে। এই লিংকের মাধ্যমে যারা জয়েন করবে তাদের কে নিয়ে আপনার টীম হবে। তারা ক্লিক করলে তাদের আয়ের একটা অংশ আপনি পাবেন। standard member রা পাবে প্রতি ক্লিক এ $০.০০৫। standard member ৩০ জন Direct referral নিতে পারবে (upgrade করলে বাড়বে। এখন আপনরা যদি ৩০ জন Direct referral থাকে এবং তারা যদি গড়ে প্রতিদিন ২টা ক্লিক করে তাহলে টোটাল ক্লিক ৬০ টা, আয় ৩০ সেন্ট প্রতিদিন + আপনার আয়।
Rent referrals: রেন্ট রেফারেল হল PTC থেকে আয় করার সবচে গুরুত্বপুর্ন টেকনিক। জয়েন করার পর পরই রেফারেল রেন্ট নেয়া যায়। এই জন্য invest করা লাগে না। আপনার neobux account এর ডলার দিয়েই আপনি রেন্ট করতে পারেন (মিনিমাম $০.৬০ সেন্ট জমা হলেই আপনি ৩ জন রেফারেল নিয়ে কাজ করতে পারবেন)। এভাবে নিয়মিত রেফারেল বাড়িয়ে যান তাহলে আপনার ইনকামও বেড়ে যাবে।
আপনার payza তে যদি $ থাকে তাহলে আপনি invest করতে পারবেন। ক্যাশআউট করার জন্য payza ভেরিফাইড না হলেও চলবে।
Neobux এ রেন্ট করার রেট এই রকম:
$০.৬০ -< ৩ জন (৩০ দিন মে্য়াদ)
$১ -< ৫ জন (৩০দিন)
$২-< ১০ জন(৩০দিন)
$৫-< ২৫ জন
$২০-<১০০ জন।
৩০ দিনের মেয়াদ শেষ হয়ে গেলে রিনিউ করা যায়।
এখন আপনি যদি ১০০ জন রেন্ট নিয়ে কাজ করেন, আর তারা যদি গড়ে ২টা ক্লিক করে তাহলে $১ প্রতিদিন আয় করা যাবে। standard member ৩০০ জন রেন্ট নিতে পারবে (upgrade করলে বাড়বে)।
যদি রেন্ট রেফারেল ক্লিক না করে (একটিভ না তাহলে recycle করা যাবে। recycle চার্জ $০.০৭ প্রতি জন)।
অতএব এভাবে নিয়মিত কাজ করুন ৬ থেকে ৭ মাসের মধ্যে আপনার ১৫০-২০০ জন রেন্টেড রেফারেল হয়ে যাবে তারপর শুধু ডলার আর ডলার
গ. এড প্রদান করার মাদ্ধমে আয়ঃ
আপনার যদি কোন ওয়েবসাইট বা ব্লগ থেকে থাকে তাহলে আপনি নির্দিষ্ট পরিমান ক্লিক এর জন্য এড প্রদান করতে পাড়েন। এর মাদ্ধমে অতি অল্প খরচ করে আপনার ওয়েবসাইট বা ব্লগ এর আয় প্রচুর পরিমানে বাড়াতে পাড়েন।
ঘ. মেম্বারশিপ আপগ্রেড করার মাদ্ধমে আয়ঃ
Standard মেম্বার ছারাও আরও চার ধরনের মেম্বারশিপ ক্যাটাগরি আছে যেগুলো হচ্ছে……
# Golden
# Emerald Sapphire
# Plutinam Diamond
#Ultimate
শর্ত ১ : Neobux এর RR System বুঝা এক দিনে সম্ভব না।আর এত সল্প পরিসরে এখানেও আলোচনা করা সম্ভব না। তাই আপনাকে ধৈর্য ধরতে হবে।প্রথম দিকে আমিও RR পুরো বুজতাম না।কিন্তু আমি প্রতিদিন Forum ঘাটাঘাটি করতাম। Footer অংশে help নামে একটি ট্যাব আছে। ঐ ট্যাব গিয়ে ঘাটা ঘাটি করতাম। কোন কিছু না বুঝলে support এ কথা বলতাম।আপনিও তাই কারার চেষ্টা করবেন। দেখবেন ৩-৫ মাস পর আপনি ও এক্সপার্ট হয়ে যাবেন।কিন্তু অনেকেই মনে করে ১ দিনেই সব বুঝে যাবে।কিন্তু না বুঝে লস খায় আর দোষ হয় PTC সাইট ভাল না।
শর্ত ২ :ভুলেও ১ টাকাও ইনভেস্ট করবেন না।আমি বারবার বলতেছি আগে পুরো ব্যাপার টা বুঝার চেষ্টা করেন। Forum ঘাটাঘাটি করেন। সব কিছু বুঝতে ৪-৫ মাস সময় লাগতে পারে।কিন্তু অনেকেরি এই ৪-৫ মাস ধৈর্য নাই। ১৫-২০ দিন পরে হয় ক্লিক করা বাদ দিয়া দেয় অথবা না বুঝে ইনভেস্ট করে ধরা খায়।তাই আগে শুধু ক্লিক করে দুই একবার টাকা($) Withdraw করেন। বুঝেন তারপর ইনভেস্ট করেন বা না করে Direct Referral ইনকাম দিয়ে RR কিনে টেস্ট করেন। অথবা আমার ফরমুলা অনুসরন করুন।
শর্ত ৩ : আপনাকে প্রতিদিন অবশ্যই হলুদ Fixed advertisement গুল ক্লিক করতে হবে। দৈনিক ৪ টা করে এই ধরনের অ্যাড পাবেন।আগে এই ধরনের অ্যাড ক্লিক করে নিয়ে তারপর অন্য অ্যাড ক্লিক করবেন।তা না হলে রেফেররাল ইনকাম পাবেন না।
ফরমুলা- ১ টাকা ইনভেস্ট না করে কিভাবে ইনকাম করবেন
# 1 মাস ক্লিক করার পর আপনি 1$আয় করতে পারবেন।এই 1$ না তুলে(Withdraw না করে) 1$ দিয়ে ৫ টি Rented Referral কিনেবন।
# 5 টি RR এর কারনে 10 দিনেই আবার 1$ ইনকাম করবেন। ঐ 1$ দিয়ে আবার ৫টি RR কিনবেন।
# 10 টি RR এর কা্রনে 5 দিনেই আবার 1$ ইনকাম করবেন। ঐ 1$ দিয়ে আবার ৫টি RR কিনবেন।
# এইভাবে ১মাস RR কিনতে থাকলে যখন 50 টি RR হয়ে যাবে হবে তখন RR কিনা স্টপ করবেন। ২০ দিনে 20$ হয়ে যাবে।
# এখন 20$ দিয়ে 100 RR কিনুন। এখন 20 দিন পর আবার 30$ জমা হবে আপনার অ্যাকাউন্ট এ।
# ঐ 30$ দিয়ে আবার 150 RR কিনুন। সুতরাং এখন আপনার টোটাল 300 RR আছে।( এই কিনা কাটি করতে কিন্তু ৩-৪ মাস পার হয়ে গেছে।
### এখন থেকে এই 300 RR Extend করতে মাসে 60$ লাগবে। যদি সব RR কাজ করে তবে মাসে 180$ ইনকাম করতে পারবেন।কিন্তু আসলে সব RR সব দিন কাজ করে না। যাই হোক ধরে নিলাম 200 RR প্রতিদিন কাজ করে তাহলেও আপনি মাস শেষে 120$ ইনকাম করতে পারবেন। 60$ দিয়ে 300 RR এর ভাড়া বা Extend করার খরচ। বাকি 60$ বা ৪৮০০ বা প্রায় ৫০০০ টাকা মাসে ইনকাম।
টাকা উত্তোলনের উপায়ঃ
মিনিমাম ক্যাশআউট হচ্ছে দুই ডলার এবং প্রতি ক্যাশআউট এ মিনিমাম পেমেন্ট এর পরিমান ১ ডলার করে বৃদ্ধি পাবে ১০ ডলার হওয়া পর্যন্ত। আপনি Payza বা Paypal এর মাধ্যমে আপনার ডলার ক্যাশ করতে পারবেন। এবং পেমেন্ট প্রসেসর অনুযায়ী চার্জ কাটা হবে। তবে Payza এর মাধ্যমে ক্যাশ করাই ভালো। Payza এর একাউন্ট থাকলে ভালো। আর যদি না থাকে তাহলে এখান থেকে Payza এর একটি ফ্রি একাউন্ট খুলে ফেলুন।
আর কথা না বাড়িয়ে নিচের লিঙ্ক থেকে সাইনআপ করে শুরু করুন সহজ ও নিরাপদ আরনিং ।

Wednesday, September 23, 2015

এবার আয় করুন বর্তমান সময়ের সবচেয়ে আলোচিত পেয়িং সাইট PAIDVERTS থেকে

 Paidverts কি?:   PaidVerts একটি PTC সাইট। PaidVerts  হল একটি হাইব্রিড সিস্টেম, যেটা পেইড-টু-ক্লিক এবং রেভেনিউ শেয়ারিং এর একটি মিলিত সংমিশ্রণ।  এটির আয়ের সিস্টেম অন্যান্য পিটিসি সাইট এর থেকে একটু আলাদা।  তাই এই সাইট থেকে আয় টা অন্যান্য সাইটের তুলনায় একটু হাইব্রিড টাইপের হয়ে।­­ এই সাইট অনলাইনে যাত্রা শুরু করে ২০১৪ সালে ৩১শে মার্চ।

বর্তমানে পিটিসি জগতে এটি ৩ নাম্বার এ অবস্থান করছে এবং হাতে গনা কয়েকটি Trusted PTC site এর মধ্যে এটি অন্যতম। আপনি নির্দিধায় এখানে কাজ করতেপারেন। আর সব থেকে বড় সুবিধা হল এটি মোবাইল ফোন সাপোর্ট করে। মানে আপনি নির্দ্বিধায় মোবাইল ফোন থেকেও এই সাইটের কাজ করতে পারেন। তবে অবশ্যই স্মার্টফোন হতে হবে। JO COOK ছিলম এই সাইট এর “CEO” কিন্তু বর্তমানে এই সাইটের CEO “Marc de Koning”।

Paidverts থেকে আয় শুরু করার আগে কিভাবে আপনাকে মাইন্ড সেট আপ দিতে হবে ?: 
ভাই আসলে আমি আমার নিজের অভিজ্ঞতা থেকে আপনাকে এই কথা গুলো শেয়ার করতেছি।  Paidverts থেকে ইনকাম করতে হলে আপনাকে প্রথমে মানিয়ে নিতে হবে যে আপনি খুব কঠোর পরিশ্রমী কেননা Paidverts এ আপনি যখন নতুন রেজিস্ট্রেশান করে কাজ শুরু করবেন তখন আপনাকে মহামূল্যবান এড দিবে না “Marc de Koning”। তখন আপনাকে ১৬ টা অ্যাড দিবে যা ক্লিক করলে আপনি শুধু “BAP  (Bonus add point)” পয়েন্ট পাবেন (১৬*২৫=৪০০)। এই ভাবে আপনি প্রথম ৭ দিন ১৬ টা করে অ্যাড পাবেন। তারপর থেকে আপনি ৮ টা করে অ্যাড পাবেন। প্রথম দিন ১৬ টাঅ্যাড ভিউ করার পর আপনি কিছু সেন্ট এর পেইড এড পাবেন। তার পরদিন থেকে আপনি পেইড এড+ BAP এড পাবেন। এরপর আস্তে আস্তে আপনার ইনকাম শুরু হবে। তো আপনাকে BAP  পয়েন্ট এর বিনিময়ে পেইড এড দিবে।আপনার যত বেশি BAP পয়েন্ট থাকবে আপনি তত বেশি সেন্ট এর এড (পেইড এড) পাবেন। এখন আর মাইন্ড সেট আপের ব্যাপারে আর কথা বলব না। কারন বাকী টা আপনি নিচের আর্টিকেল টা মনোযোগ সহকারে পড়লে বুঝতে পারবেন। শুধু আপনাকে একটা কথা মনে রাখতে হবে Paidverts হলো এমন একটা পিটিসি সাইট যেটা আপনাকে একটা ৩০ সেকেন্ড এড দেখার বিনিময়ে সবচেয়ে বড় এড ২০০ ডলারের পর্যন্ত দিয়ে থাকে। আপনাকে অনেক কষ্ট করতে হবে প্রথম দিকে।  প্রতি টা এড দেখতে হবে যত ছোট এড-ই হোক না কেন। কিন্তু কিছু দিন পর যখন আপনি এক ($1) ডলার ইনভেস্ট করবেন তখন থেকে ভালো ভালো এড পাওয়া শুরু করবেন। সুতারাং আপনাকে  $১.০৫ ডলার বানানো পর্যন্ত অনেক কষ্ট করতে হবে।

Paidverts থেকে কি পরিমাণ আয় করতে পারবেন?
আমি বুঝতে পারছিনা এখান থেকে আয়ের পরিমাণ টা আমি আপনাদের কিভাবে বলব। কারণ আমি যদি আপনাকে বলি, আপনি এখান থেকে প্রতিমাসে ২০,০০০+ আয় করতে পারবেন তাহলে কিন্তু আপনি বিশ্বাস করবেন না। এখনি ভুয়া ভেবে হয়তো পিছু হাটবেন। তবে আমি আপনাকে এখনি হিসেবটা মিলিয়ে দিতে পারি। কিন্তু আমি আগেই বলেছি Paidvaerts এর সিস্টেম অন্যান্য পিটিসি সাইট থেকে আলাদা। তাই আপনি শুধু এই পোস্ট টি পড়ে হয়ত এখনি হিসেবটা নাও বুঝতে পারেন। তবুও আপনাকে হিসেবটা দেখাচ্ছি… আসাকরি কিছুটা হলেও বুঝাতে পারবেন।  আর বাকিটা কিছুদিন কাজ করলেই বুঝতে পারবেন।

Paidverts থেকে আয়ের দুইটি পদ্ধতি আছেঃ-
(১) পেইড এড  দেখে আয়ঃ প্রতিটি এড  দেখতে আপনার সময় লাগবে ৪০ সেকেন্ড। এখানে প্রতিটি অ্যাড ০.০০০৫ থেকে শুরু করে ২০০ ডলারের পর্যন্ত হয়ে থাকে। তাই বলে ভাব্বেন না আপনি প্রথম দিনেই ২০০ ডলার এর এড পাবেন। এটি নির্ভর করে আপনার কত BAP (Bonus add point) আছে তার উপর। যত বেশি BAP থাকবে তত বড় গ্রুপ এর মেম্বার হবে। আর যে যত বড় গ্রুপ এর মেম্বার সে তত দামি অ্যাড পাবে। (BAP এবং Group সম্পর্কে নিচে আলোচনা করা হয়েছে।)

আপনার সাধারণ টার্গেট থাকবে Group Number 5, এই গ্রুপের মেম্বারদের সাধারণত প্রতিদিন 4 ডলার এর অ্যাড দেওয়া হয়। এই গ্রুপের মেম্বার হওয়ার জন্য ৯৬,০০০+ BAP থাকতে হবে। আপনি নিয়মিত কাজ করলে ৫ নাম্বার গ্রুপে পৌছাতে খুব বেশি হলে ২ মাস সময় লাগবে।

কি খুব বেশি দিন মনে হয়?

আপনার যদি এই ধৈর্য টুকো না ধরতে পারেন তবে আপনি যে কোন সময় ৩১ ডলার ইনভেস্ট করে এই গ্রুপে ঢুকতে পারেন।

আপনি যেদিন ইনভেস্ট করবেন সেদিন থেকেই আপনি ঐ গ্রুপের মেম্বার। এবং পরের দিন থেকেই ঐ গ্রুপের অন্যান্য মেম্বারদের সমপরিমাণ অ্যাড পেতে থাকবেন।
তবে আমার মতে আপনি আগেই ইনভেস্ট না করে আগে কিছুদিন কাজ করুন। পুরো সিস্টেমটা বুঝে গেলে তার পর ইনভেস্ট করুন।

(২) রেফারেল থেকে আয়ঃ এবার দেখবেন Paidverts এর আসল মজা। কাজ শুরুর কিছু দিনপর থেকে আপনি আপনার স্পন্সার লিঙ্ক টি বন্ধু বান্ধব বা বিভিন্ন যায়গায় শেয়ার করুন। আপনার স্পন্সারবা আপনার রেফারেল লিঙ্ক এর মাধ্যমে এখানে কেউ একাউন্ট করে কাজ করলে তার আয়ের উপর ভিত্তিকরে কোম্পানি আপনাকে একটা পারসেন্টটেন্স % দেবে।
আপনি যদি কাউকে এই সাইট সম্পর্কে বলেন এবং সে যদি আপনার কথায় বা আপনার রেফারেল লিঙ্ক এর মাধ্যমে এই সাইটে কাজ করে তবে তাকে কষ্ট করে ডেকে এনে কাজ শেখানোর জন্য কোম্পানি আপনাকে Extra ভাবে কিছু বেনিফিট দেবে (আবার ভাইবেন না যে আপনি অন্য কারো রেফারে কাজ করলে আপনার কাজের টাকা থেকে আপনার আপার লাইন কে দিবে)।

বেনিফিট টি ২ ভাবে পাবেনঃ

(i) আপনার রেফার যা আয় করবে তার উপর ভিত্তি করে কোম্পানি আপনাকে ৫% দেবে। অর্থাৎ আপনাররেফার যদি ১ ডলার আয় করে তবে কোম্পানি আপনাকে ৫ সেন্ট দেবে।

(ii) আপনাররে রেফার যা ইনভেস্ট করবে তার উপর ভিত্তি করে কোম্পানি আপনেকে ১০% দেবে। অর্থাৎ আপনার রেফারেল যদি ১ ডলার ইনভেস্ট করে তবে কোম্পানি আপনার একাউন্ট এ সাথে সাথে ১০ সেন্ট দিয়ে দেবে। আবার ভাব্বেন না তার একাউন্ট থেকে কেটে আপনাকে দেবে। এই পারসেন্টটা % কোম্পানি নিজে আপনাকে দিচ্ছে। এখানে আপনার রেফারের কোন লাভ লস নেই।

এবার হিসেবে আসুন…

মনে করুন, আপনার 25 জন রেফার আছে। এবং প্রত্যেকেই Group Number 5 এর সদস্য। এই গ্রুপ এর সদস্য হওয়াতে আপনার ১টি রেফার প্রতিদিন সাধারনত 4 ডলারের অ্যাড পাবে এবং সচরাচর 2 ডলার ইনভেস্ট করবে।
আপনার রেফার 4 ডলার আয় করলে 5% হিসেবে আপনি পাবেন $0.20 (২০ সেন্ট)।  আর আপনার রেফার 2 ডলার ইনভেস্ট করলে 10% হিসেবে আপনি পাবেন $0.20।

সুতরাং $0.20+$0.20= $0.40 (একজন রেফার থেকে প্রতিদিন)।
সুতরাং ২৫ জন রেফার থেকে প্রতিদিন আয় $0.40 x 25 = $10
অতএব ২৫ জন রেফার থেকে ১ মাসে আয় $10 x 30 = $300, কিন্তু এই ক্ষেত্রে আপনার সকল রেফার প্রতিদিন কাজ করতে হবে।

এটা শুধু মাত্র আপনার রেফার থেকে ইনকাম। এর সাথে আপনার নিজের ইনকামটা যোগ হবে। আপনি চাইলে যত ইচ্ছে তত রেফার নিতে পারেন। তবে রেফার টা মেইন না করে আপনার নিজের ইনকাম টা মেইন করবেন। রেফার টা আপনার বোনাস।

এখানে আমি ২৫ জন রেফারের কথা বলেছি। কারণ সবার মন মানুষিকতা এক না। এর থেকে বেশি আয়ের কথা বললে অনেকেই এটাকে ভুয়া ভাবতে পারে। সুতরাং এদিকে না তাকিয়ে আপনি কাজ করতে থাকুন, বাকিটা এমনিতেই বুঝে যাবেন এবং ধীরে ধীরে আরো মজা পাব্রেন।

PTC- এর মধ্যে এই সাইট থেকে আপনি সবচেয়ে দ্রুত এবং সবচেয়ে বেশি আয় করতে পারবেন।
তবে আপনাকে মনে রাখতে হবে, কাজ শুরুর পর প্রথম এক থেকে দেড় মাস হলো সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সময়। ধৈর্য হারা হয়ে এই সময়ের মধ্যে অনেকেই কাজ ছেড়ে দিবে। কিন্তু আপনি যদি কাজ চালিয়ে যান তবে আপনার সফলতার গ্যারান্টি আমি দিতে পারি।

কিভাবে আয় করবেন এবং আপনার লক্ষে পৌছাবেন কিভাবে?
রেফারেল থেকে কিভাবে আয় করবেন তার একটি ধারনা আমি উপরে দিয়েছি। কিন্তু আপনার নিজের আয় টা সম্পর্কে  বুঝতে একটু সময় লাগবে। কারণ আমি আগেই বলেছি, PV (Paidverts) এর সিস্টেম অন্যান্য PTC থেকে আলাদা।

তবুও কিছুটা বোঝানোর চেষ্টা করছি। বাকিটা কাজ করতে করতে বুঝে যাবেন।

• অনুরোধ রইল BAP সম্পর্কৃত বিষয় গুলো ভাল ভাবে পড়ার জন্য। কারন এটিই মেইন পয়েন্ট যার জন্য PaidVerts কে অনেকের কাছে কঠিন মনে হয়।

একটু মনযোগ দিয়ে পড়বেন। আপনি যদি ইনভেস্ট না করেন তাহলে আপনার প্রথম টার্গেট থাকবে Paidverts এ কাজ করে ১ ডলার ইনকাম করা। (ইনভেস্ট করলে ভিন্ন কথা, তবে কাজ না বুঝে ইনভেস্ট না করাই ভালো। ১৫ দিন কাজ করুন, কাজ বুঝে গেলে ইনভেস্ট করুন।)

এর পর এই ১.০৫ ডলার ইনভেস্ট করে BAP কেনা। ১.০৫ ডলার দিয়ে BAP কিনলে আপনাকে ৩১০০ BAP দিবে।

আর আপনার কাছ থেকে কেটে নিবে ২০ BAP= ১ সেন্ট করে, সুতারাং ১.০৫ ডলার দিয়ে আপনি ১.৫০ ডলার আয় করতে পারবেন।  PV তে যে কোন পরিমাণ ইনভেস্ট এ ১৫০% ফেরত পাবেন, তার কোন নির্দিষ্ট সময় নেই।
আপনি ১.০৫ ডলার ইনভেস্ট করলে তারা আপনাকে ৩১০০ BAP দেবে।

২০ BAP=১ সেন্ট হলে ৩১০০ BAP= ১.৫০ ডলার। অর্থাৎ আপনি Paidverts এ যে কোন পরিমাণ ইনভেস্ট করলে ৫০% লাভ পাবেন।

প্রথম দিকে এই ১ ডলার ইনকাম করা টাই সবচেয়ে কঠিন এবং সবচেয়ে বড় বাধা। এই ১ ডলার ইনকাম করতে আপনার ১০ দিনের মত সময় লাগতে পারে। এর পর থেকে আপনাকে আর ১ ডলারের জন্য এত অপেক্ষা করতে হবেনা। হয়ত দেখবেন আজ ১.০৫ ডলার ইনভেস্ট করেছেন ২-৪ দিনের মধ্যে আবার আপনার একাউন্টে ১.৫০ ডলার জমা হয়ে গেছে।

আপনি সেটি আবার ইনভেস্ট করুন।

এভাবে Paidverts থেকে আয়করে Paidverts এই ইনভেস্ট করে ৫০% লাভ নিতে থাকুন। কারণ আপনার টার্গেট Group number- 5 ।

আর এর জন্য আপনার প্রয়োজন ৯৬,০০০BAP বা ৩১ ডলার।

আপনি চাইলে এটি না জমিয়ে Cash Out ও করতে পারেন। কিন্তু আমার মতে লক্ষ পূরণ না করে Cash Out না করাই ভাল।

BAP কি?
টাকা,ডলার,ইউরো এসবের মত PaidVerts এর নিজেস্ব একটি কারেন্সি আছে সেটির নাম হল BAP। আপনি মূলত Paidverts এ BAP আয় করবেন। Paidverts আপনাকে BAP রেখে ডলার দিবে। তবে আপনাকে তারা সরাসরি ডলার দিবে না, ডলার এর এড দিবে যেটা ক্লিক করলে আপনি ডলার পাবেন।

* সুতরাং, আপনার মূল কাজ হল BAP আয় করা। আপনি সব সময় চেষ্টা করবেন কিভাবে আপনার BAP বৃদ্ধি করা যায়।

কিন্তু কিভাবে?
BAP বৃদ্ধি করার ৩টি পদ্ধতি আছে,

১। Paidverts এর Bonus Ad:  Paidverts আপনাকে প্রতিদিন ৮ টি Bonus Add দিবে, প্রতিটি Ad এর ভেলু হচ্ছে 25 BAP সুতরাং আপনি প্রতিদিন ২০০ করে BAP আয় করতে পারবেন ফ্রি।

২। Paidverts এ ছোট একটা Invest করে: ছোট ইনভেস্ট বলতে আমি ১ ডলার এর কথা বলছি যা আমাদের বাংলাদেশি টাকায় ৭৭-৭৮ টাকা। এই ইনভেস্ট আপনি দুই ভাবে করতে পারেন,সরাসরি নিজের পকেট থেকে অথবা Paidverts থেকে আয় করে আবার Paidverts এই ইনভেস্ট করা। যা উপরে বর্ণনা করেছি।

৩। Paidverts এর গেম খেলে: আমি ব্যাক্তিগত ভাবে আপনাদের এটা না খেলার জন্য বিনীত অনুরোধ করবো।
কারণ, এখানে লাভের থেকে লসের সম্ভাবনাই বেশি। কেননা কেউ কখন নিজের কোম্পানির লস হোক এটা চায় না। তাদের সিস্টেম টা সেভাবেই আপগ্রেট করা আছে। অনেকেই এখানে গেম খেলতে গিয়ে সব BAP নষ্ট করে ফেলে এবং শেষ পর্যন্ত নিজের সব কিছ হারিয়ে শুণ্য হাতেবাড়ী ফেরে। কেননা একবার যদি সব BAP নষ্ট হয়ে যায় তবে আপনি Paidvers এ নতুন অবস্থায় যেমন ছিলেন ঠিক তেমন হয়ে যাবেন। তখন আর নতুন করে সব কিছু শুরু করার মন-মানুষিকতা থাকবেনা।

আমি নিজেও প্রথম দিকে গেম খেলতে গিয়ে সব BAP নষ্ট করে ফেলেছিলাম। কিন্তু আমার ইচ্ছে শক্তির জোড়ে আমি আবার সব কিছু গুছিয়ে নিয়েছি। কিন্তু এই কাজ টা সবাই পারবেনা। আর আমি আজ পর্যন্ত কাউকে গেম খেলে BAP জমাতে পেরেছে এমন দেখেনি, শুনিনি। সুতরাং লোভে পরে চটিপাটি হারাবেন না।

BAP গ্রুপঃ আসলে এটি ইউজারদের আয়ের পরিমাণ নির্দিষ্ট করে দেয়ার একটি পদ্ধতি। আপনার যত বেশি থাকবে আপনি তত বড় গ্রুপের মেম্বার। আর আপনি যত বড় গ্রুপের মেম্বার হবেন ততো দামি অ্যাড পাবেন। এটা নির্ভরকরে আপনি মোট কত BAP এর মালিক তার উপর।

খেয়াল করুন,

Group 01: from1600 to 12000 BAP.
Group 02: from12000 to 24000 BAP.
Group 03: from24k to 48k BAP.
Group 04: from48k to 96k BAP.
Group 05: from96k to 180k BAP.
Group 06: from180k to 360k BAP.
Group 07: from360k to 720k BAP.
Group 08: from720k to 1.5m BAP.
Group 09: from1.5m to 3m BAP.
Group 10: from3m to 6m BAP.
Group 11: 6mto 20m BAP.
Group 12: 20,000,000+
Group 13: 50,000,000+
Group 14: 100,000,000+
Group 15: 500,000,000+

আজ এই পর্যন্তই। আশা করি কিছুটা হলেও ধারণা দিতে পেরেছি। নিচের  banner- এ ক্লিক করুন এবং Paidverts-এ একাউন্ট খুলুন।

আর কথা না বাড়িয়ে নিচের লিঙ্ক থেকে সাইনআপ করে শুরু করুন সহজ ও নিরাপদ আরনিং ।

https://www.paidverts.com/ref/nahidkichok

অথবা এই বারনার লিঙ্ক থেকে সাইনআপ করে শুরু করুন সহজ ও নিরাপদ আরনিং ।
https://mtvpv-banners-live.s3.amazonaws.com/banners/pv/728x90_3.gif

online- এ আয় করার জন্য সবার জানার দরকার। অনলাইন Earning এর ০৪ টি উপায়।


  1.   Cost Per Click (CPC)

    CPC মানে হল আপনি আপনার ব্লগ,  ফোরাম, ওয়েবসাইট, এপস ইত্যাদি সাইটে  কিছু এড  কোম্পানীর এড  সো করবে এবং যারাই এই এডগুলোতে ক্লিক করবে  দেশ, সময় এবং ইউজার বুঝে আপনাকে কিছু অংশ আপনাকে  পে করবে। এটাই সিপিসি এর আয়ের মাধ্যম। নিচে কতগুলে CPC সাইটের নাম  দেওয়া হল যা এখন সবচেয়ে ভাল সাইট আয় করার জন্য।
    • Google Adsense
    • Media.Net
    • Chitika
    • Clicksor
    • InfoLinks
    • Kontera
    • Bidvertiser
  2. Cost Per Mile (CPM)

    CPM হল আর একটি এড এর মাধ্যমে টাকা আয় করার উপায়। যা সাধারনত  পেইজ ভিউ এর উপর ভিত্তি করে  আপনাকে  পে করবে। এটাও অনেকটা সিপিসি সাইটের মত। আপনার  ওয়েব সাইট বা ব্লগ সাইটের  প্রতিদিনের  পেইজ ভিউ যদি ১০০০ এর উপরে হয় তাহলে এই সাইটগুলো  থেকে আয় করতে পারবেন। নিচে কিছু সাইট এর ঠিকানা  দেওয়া হল।
    • Tribalfusion
    • BrustMedia
    • BuysellAds
    • Valueclickmedia
    • VibrantMedia
    • Adpepper
    • Cpxinteractive
    • MadadsMedia
  3.  Sell Affiliates Products

    এর মাধ্যমে আপনি বিভিন্ন  সোস্যাল সাইট, ব্লগ, ফোরাম, ব্যক্তিগত সাইটে বিভিন্ন পণ্যের  এড  সো করে আয় করতে পারেন। আপনার সাইট  থেকে যদি  কেউ  কোন পণ্য কিনে তাহলে এর একটা অংশ আপনাকে  পে করবে। নিচে এই রকম কিছু সাইটের ঠিকানা  দেওয়া হল।
    • Google Affiliates
    • ClickBank
    • Commission Junction
    • E-junkie
    • Amazon Affiliates
    • eBay Affiliates
    • DigiResult 
    • FreeLancer
  4.  Earn From Uploading

    আপনি কিছু সাইটের মাধ্যমে ফাইল, সফটওয়্যার,ছবি, এন্টিভাইরাস ইত্যাদি আপলোড করে আয় করতে পারেন। আপনার আপলোড করা ফাইল যত বেশি ডাউনলোড হবে আপনার আয়ও তত  বেশী বাড়বে। নিচে কিছু সাইটের ঠিকানা  দেওয়া হল।
    1. ShareCash.org
    2. CashFile.org
    3. Uploadables

 

Friday, September 18, 2015

বাংলাদেশ থেকে অনলাইন আয় রোজগারের ১০ উপায় ......। 

তুমি কি বাংলাদেশে থাকো? তুমি কি অনলাইনে আয় রোজগারের সঠিক উপায় খুঁজছো? তাহলে, আমার এই নিবন্ধটি পড়ো। এটি তোমার জন্য একটা সহায়ক হিসেবে কাজ করবে কারণ, অনলাইনে যে কিভাবে ঘরে বসে অনেকভাবে অর্থ উপার্জন করা যায়, তা এই নিবন্ধ পড়লে তুমি জানতে পারবে।

 আমি তোমাকে বলে রাখতে চাই যে, অনলাইনে আয় করা বাস্তব জীবনে আয় করার মতোই কঠিন। এখানে এমন কিছু রাস্তা আছে যেগুলোতে কাজ শুরু করা সহজ কিন্তু, এগুলো থেকে বেশী টাকা রোজগার করা যায় না। এ তুলনায় অন্যান্য উপার্জনের পন্থায় ভালো আয়ও হয় আবার, তা ধারাবাহিকভাবে বজায় থাকে। বাংলাদেশ থেকে অনলাইন আয় রোজগারের উপায়গুলো নিম্নরুপ, 


১।পেড রিভিউ-এর মাধ্যমে আয় রোজগার undefined সার্ভে বা জরিপ একটা পুরাতন পদ্ধতি আর আমার মনে হয় তুমি এ বিষয়ে জানো। “সার্ভে” সাইটে তুমি গিয়ে নিবন্ধিত হবে আর সার্ভে বা জরিপ আসার অপক্ষা করবে; সার্ভে ফর্ম পূরণ করে তোমার মতামত জানাবে, ব্যস! প্রতিটি সার্ভের জন্যে তুমি টাকা পাবে। এখানে, এমন কিছু ব্যবস্থাও আছে যেখানে, ইমেইল পড়ার ও জবাব দেওয়ারও কাজ থাকে। সার্ভে সাইট হিসেবে অন্যতম জনপ্রিয় সাইট হচ্ছে-সার্ভে সেভী। 


২।নিবন্ধ লিখে আয় রোজগার এমন অনেক ওয়েবসাইট রয়েছে যেগুলো পাঠকদের লেখায় আপডেট হতে থাকে। কোন কোন সাইটে তারা লেখকদের সাথে মুনাফা ভাগ করে নেয়। তুমি এখানে বিভিন্ন নিবন্ধ লিখতে পারো আর তোমার আর্টিকেল বা নিবন্ধ যতো বেশি পাঠক পড়বে, তুমি ততো বেশি টাকা পাবে। “শুভং” নামক একটা ওয়েবসাইট আছে যারা তাদের লেখকদের সাথে শতকরা ১০ ভাগ গুগল এডসেন্স-এর লভ্যাংশও ভাগ করে নেয়। 


৩। পিটিসি বা পেড-টু-ক্লিক এর সাহায্যে তুমি ওয়েবসাইট (শুধুমাত্র স্পনসরড্ সাইটগুলো‌) ব্রাউজ করার জন্যে টাকা পাবে। এতে আরো উপায় আছে যাতে ওয়েবসাইট সার্ফ করে, ওয়েবসাইট দেখে আর ওয়েবসাইট সার্চ করে টাকা উপার্জন। একটা জনপ্রিয় পিটিসি সাইট যারা ভালো অর্থ প্রদানও করে থাকে সেটি হচ্ছে- ক্লিক্সেন্স http://www.clixsense.com/?3441134 এই লিঙ্কে ক্লিক করে অ্যাকাউন্ট করে নাও। একটা পিসি থেকে ১ টা
অ্যাকাউন্ট করবে। ভাল থাক ।

৪। তোমার তোলা ছবির মাধ্যমে অর্থ উপার্জন যদি তুমি একজন ফটোগ্রাফার বা চিত্রগ্রাহক হয়ে থাকো, তবে তোমার তোলা আকর্ষনীয় ছবিগুলো অনলাইনে বিক্রি করতে পারো। অনলাইনের ডিজাইনার্‌রা তাদের প্রজেক্টের জন্যে অনেক ছবি খুঁজে থাকেন, তুমি তাদের নিকট তোমার ছবিগুলো বিক্রি করতে পারো। তুমি তোমার ছবিগুলো আই-স্টক-ফটোস্‌ ওয়েবসাইটের মাধ্যমে বিক্রিও করতে পারো। 

৫। গুগল এডসেন্সের মাধ্যমে আয় রোজগার গুগল এডসেন্সে আয় করার জন্যে তোমার একটা সচল ওয়েবসাইট অথবা ব্লগ প্রয়োজন। তুমি নিশ্চয়ই দেখেছো এমন বিলবোর্ড বা পোস্টার যেখানে তারা(জনৈক অসাধু ব্যবসায়ীরা) দাবি করে যে, তুমি এখান ১০ থেকে ২০ ডলার দৈনিক আয় করতে পারবে- এটা সম্পূর্ণ মিথ্যা কথা! গুগল এডসেন্স থেকে ইনকাম হয় তখন যখন, কেউ গুগলের সেসব এডে ক্লিক করে। কিন্তু, এখানে ইনকাম করার পূর্বে তোমাকে একটা তথ্যসমৃদ্ধ ওয়েবসাইট তৈরী করে নিতে হবে। কিন্তু, তোমাকে সেসব নকল এডসেন্স শেখার জায়গায় এই সেখানো হয় যে, কিভাবে চুরির লেখা দিয়ে একটা নকল ওয়েবসাইট বানাতে হয়, এটাতো আসল নয় কারণ এটা একটা ধোঁকাবাজি। google.com/adsense 


৬। তোমার মতামত প্রকাশের জন্যে টাকা পাবে হ্যাঁ, এটিই নতুন দিনের আয় রোজগার মাধ্যম, এখন তুমি টাকা নিয়ে যেকোন ওয়েবসাইট বা কোম্পানীর ব্যাপারে তোমার মতামত দিয়ে একটা নিবন্ধ লিখে ফেলো তোমার ব্লগে। পেড রিভিউ সাইটগুলো কল্যাণে, এখন তারা(কোম্পানী বা ওয়েবসাইটগুলো) তোমাকে তাদের ব্র্যান্ড, পন্য বা ওয়েবসাইটের বিষয়ে লেখার জন্যে অর্থ পরিশোধ করবে। তোমার এই মতামত বা ব্লগ তাদের নিয়ে বাজারে আলোড়ন সৃষ্টি করবে আর তারা পাবে অধিক পাঠক ও ক্রেতা। এরকম একটা জনপ্রিয় পেড্‌ রিভিউ সাইট হচ্ছে-সোস্যালস্পার্ক 

৭। এফাইলিয়েট মার্কেটিং-এর মাধ্যমে আয় রোজগার(সেবামূলক গোষ্ঠীর সাহায্য করা) এটি একটি পদ্ধতি যার মাধ্যমে তুমি তোমার ওয়েবসাইটে কোন পন্যের প্রচার করবে আর যখন পন্য বিক্রি হবে, তখন তুমি এর থেকে কমিশন পাবে। এখানে অনেক আধুনিক আর ভালো পন্য আছে যেগুলো বিক্রি করা যায় আর মানুষ কিনতেও আগ্রহী; তুমি একজন এফাইলিয়েট হয়েও কাজ করতে পারো। তুমি “ক্লিক ব্যাংক”-এর মাধ্যমে একজন এফাইলিয়েট হয়ে পন্য বিক্রয় করতে পারো। 


 ৮। ব্যানার এডস্‌ বা “ব্যানার” জাতীয় বিজ্ঞাপন বিক্রি করে আয় রোজগার যদি তোমার একটা প্রতিষ্ঠিত ওয়েবসাইট বা ব্লগ থাকে, তবে বিজ্ঞাপনদাতারা তোমার ব্লগে তাদের বিজ্ঞাপন দিতে দ্বিধাবোধ করবে না। একেই বলে, ব্যানার এডস্‌ অথবা সরাসরি ইনকামের সুযোগ। তোমার ওয়েবসাইটের জনপ্রিয়তা যতো বেশি হবে তোমার পাঠক সংখ্যা বাড়বে ততো বেশি হবে আর তোমার আয়ও বাড়তে থাকবে। 


 ৯। ফ্রি-লেন্সিং বা অস্থায়ী কর্মী হিসেবে অর্থ উপার্জন ঘরে বসে ফ্রি-লেন্সিং করা আয় রোজগারের একটা চমৎকার সুযোগ। তোমার যদি ডাটা এন্ট্রি, গ্রাফিক্স ডিজাইন অথবা এড্‌মিনিস্ট্রেশন বা তদারকির কাজে দক্ষতা থাকে তাহলে, তুমি অনলাইনে এসব কাজ করে আয় রোজগার করতে পারো। তুমি চাইলে ফ্রিলেন্সিংভিত্তিক একটা ক্যারিয়ারই গড়ে তুলতে পারো। 


১০। টুইটার বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে আয় করা বিজ্ঞাপনদাতাগণ বর্তমানে তাদের ক্যাম্পেইন বা বিজ্ঞাপন উদ্যোগগুলো “টুইটার” বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে ছড়িয়ে দিতে চাচ্ছেন। এজন্যে, তোমার কোন ব্লগ কিংবা ওয়েবসাইট থাকারও প্রয়োজন নেই। এমন অনেক কোম্পানী রয়েছে, যারা টুইটার বিজ্ঞাপনের কাজ করে থাকে যেমন- মেগ-এ-পাই। অনলাইনে আয়ের টাকা বাংলাদেশে কিভাবে পাবেন?

 ক। চেকে টাকা পাওয়া এটা একটা ব্যাংকের চেক যেটি তুমি যেকোন ব্যাংক থেকেই উত্তোলন করতে পারবে। এডসেন্স ও অন্যন্য সাইট এরকম চেকে টাকা পাঠিয়ে থাকে। এটা বাংলাদেশে টাকা পাঠানোর সবচেয়ে সাধারণ ও জনপ্রিয় মাধ্যম। 

 খ। পেপেল-এর মাধ্যমে টাকা পাওয়া পেপেল টাকা পাওয়ার একটি জনপ্রিয় মাধ্যম, যেটি তোমাকে অনলাইনে টাকা পেতে সাহায্য করবে। অবশ্য, এখনও পেপেল বাংলাদেশে আসেনি কিন্তু শীঘ্রই আসবে। 

 গ। পেওনিয়ার প্রিপেইড ডেবিট মাস্টারকার্ড এটা বাংলাদেশে অনলাইনের টাকা পাওয়ার জন্যে নতুন একটা রাস্তা। তুমি অডেস্ক থেকে মাস্টারকার্ড পেয়ে সেই কার্ড থেকে টাকা উঠাতে পারো। পড়ে নাও-বাংলাদেশে অডেস্ক পেওনিয়ার প্রিপেড ডেবিট কার্ডের মাধ্যমে অর্থ প্রাপ্তি। 

 ঘ। মানিবুকারস্‌ থেকে টাকা প্রাপ্তি মানিবুকারস্‌ অনেকটা পেপেলের মতোই আর এটা তোমার ব্যাংক একাউন্টের মতনও। বাংলাদেশে এটা প্রচলিত আছে। মানিবুকারস্‌ 

 ঙ। এলার্টপে-এর মাধ্যমে টাকা পাওয়া এটিও পেপেলের মতোই আর বাংলাদেশে প্রচলিত আছে। তুমি এর টাকা ওয়েস্টার্ন ইউনিয়ন থেকে উঠাতে পারো। এলার্টপে 

চ। ই-গোল্ড ব্যবহার টাকা প্রাপ্তি পেপেলের মতোই…ই-গোল্ড আমি অনলাইনে কত টাকা আয় করতে পারবো? এটা তোমার পরিশ্রম, দক্ষতা আর পদ্ধতির উপর নির্ভর করবে, তুমি চাইলে ৫০০০ থেকে ১০,০০০ টাকা প্রতি মাসে আয় করতে পারবে। আয় সম্পূর্ণ নির্ভর করে তোমার বিশ্বস্ততা ও পরিশ্রমের উপর। এখন, তুমি চাইলে ১৫,০০০ থেকে ৩০,০০০ টাকা বা উপরে ৫০,০০০ প্রতি মাসে উপার্জন করতে পারো। আমার একটা পরামর্শ নিতে পারো, এখানে সত্যিই অনেক টাকা বানানো যায় আর এটা কোন ফাজলামো নয়, তুমি যাই করো গম্ভীর হয়ে করবে আর কঠোর পরিশ্রম করবে। কখনো চুরি, ধোঁকাবাজি করবে না আর তোমার কাজের প্রতি সৎ থাকার চেষ্টা করবে।